পচেফস্ট্রুম টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে ৩৬৯ রানে। ফল অন এড়াতে এখনো প্রয়োজন ১৭০ রান। টেস্টটা বাঁচাতে পারবে বাংলাদেশ? দলের প্রতিনিধি হয়ে আজ সংবাদ সম্মেলনে আসা তাসকিন আহমেদ জানালেন, কোনো নেতিবাচক ভাবনা তাঁরা ভাবছেন না। জয় যদি সম্ভব না হয়, তাসকিনের আশা অন্তত ড্র করবে বাংলাদেশ।
দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যানরা যেখানে অনায়াসে ব্যাটিং করেছেন। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের সেখানে থরহরি কম্প দশা ! ১৬ রানে প্রথম উইকেট, ৩৬ রানে দ্বিতীয়, মুশফিকের সহজ ক্যাচটা এলগার স্লিপে নিতে পারলে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যেত ৩ উইকেটে ৫১! এই যখন ব্যাটিংয়ের চিত্র, এই টেস্টের ভবিষ্যৎ নিয়ে কী আশা করা যায়? বাংলাদেশ দলের তরুণ এ পেসার তাসকিন ভীষণ ইতিবাচক, ‘হারার চিন্তা তো করছিই না। যদি জেতা সম্ভব না হয় আমরা ড্র করব ইনশা আল্লাহ।’
শেষ পর্যন্ত দিনটা ৩ উইকেটে ১২৭ রান তুলে শেষ করলেও ফলো অনের শঙ্কাটা থেকেই গেছে। তাসকিন অবশ্য জানালেন, ফলো অনের চিন্তা তাঁরা করছেনই না, ‘সত্যি বলতে কী আমরা যতক্ষণ ব্যাটিং করেছি, আমি ড্রেসিংরুমে একবারও শুনিনি বা ভাবিনি ফল অনের কথা। আমরা চেষ্টা করছি লম্বা ইনিংস খেলার বা যত বেশি রান করা যায়। লিড নেওয়ার চেষ্টা থাকবে। সেটি না হলে অন্তত কাছাকাছি যাতে রান করা যায়। এতে বোলারদের সুবিধা হবে দ্বিতীয় ইনিংস বোলিং করতে। বা ওদের আটকানো সহজ হবে।’
কাল সাব্বির রহমান জানিয়েছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথাগত উইকেট যতটা গতিময় ও বাউন্সি দেখা যায়, পচেফস্ট্রুমে সেটি তাঁরা না দেখতে পেয়ে ভীষণ অবাক। তাসকিনেরও চোখেও দেখা গেল একই বিস্ময়, ‘সত্যিই উইকেট ফ্ল্যাট ও স্লো। এটা আশা করিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার যে উইকেটে বোলিং করেছি আমাদের কাছে নতুন। প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলছি আমি। এখানে আসার আগে ভেবেছিলাম সবুজ উইকেটে বোলিং করব। কিন্তু দুর্ভাগ্য সেটা হয়নি। ইটস ফাইন, আমাদের মানিয়ে নিতে হবে।’ প্রত্যাশা অনুযায়ী উইকেট না পেলেও দক্ষিণ আফ্রিকা যে ৫০০-রানের নিচে থেমেছে, সেটিকেও সাফল্য মানছেন তাসকিন, ‘আমরা হতাশ যে আরও বেশি উইকেট পাইনি। তবে আমরা খারাপ বোলিং করিনি। যদি খারাপই করতাম, এখানে ৬০০ রানও হতে পারত। বোলাররা যেভাবে বোলিং করেছে তাতে আমরা খুশি।’
দিনের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা তামিম ইকবালের ওপেন করতে না পারা। কেন বাঁহাতি ওপেনার চা-বিরতির আগে ৪৯ মিনিট ছিলেন মাঠের বাইরে, সেটি জানতে চাওয়া হলো তাসকিনের কাছে। দলের এই তরুণ পেসার বললেন, ‘ওরা তো হঠাৎ ইনিংস ঘোষণা দিয়েছে। আমরাও প্রস্তুত ছিলাম না। তামিম ভাই তখন ট্রিটমেন্ট (ড্রেসিংরুমে) করছিলেন হয়তো। হঠাৎ ইনিংস ঘোষণা করায় তিনি ওপেন করতে পারেননি। এতে মনে হয় না তামিম ভাই কিংবা দলের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে। সবাই যেকোনো সময় ব্যাটিং করতে প্রস্তুত।
দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যানরা যেখানে অনায়াসে ব্যাটিং করেছেন। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের সেখানে থরহরি কম্প দশা ! ১৬ রানে প্রথম উইকেট, ৩৬ রানে দ্বিতীয়, মুশফিকের সহজ ক্যাচটা এলগার স্লিপে নিতে পারলে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যেত ৩ উইকেটে ৫১! এই যখন ব্যাটিংয়ের চিত্র, এই টেস্টের ভবিষ্যৎ নিয়ে কী আশা করা যায়? বাংলাদেশ দলের তরুণ এ পেসার তাসকিন ভীষণ ইতিবাচক, ‘হারার চিন্তা তো করছিই না। যদি জেতা সম্ভব না হয় আমরা ড্র করব ইনশা আল্লাহ।’
শেষ পর্যন্ত দিনটা ৩ উইকেটে ১২৭ রান তুলে শেষ করলেও ফলো অনের শঙ্কাটা থেকেই গেছে। তাসকিন অবশ্য জানালেন, ফলো অনের চিন্তা তাঁরা করছেনই না, ‘সত্যি বলতে কী আমরা যতক্ষণ ব্যাটিং করেছি, আমি ড্রেসিংরুমে একবারও শুনিনি বা ভাবিনি ফল অনের কথা। আমরা চেষ্টা করছি লম্বা ইনিংস খেলার বা যত বেশি রান করা যায়। লিড নেওয়ার চেষ্টা থাকবে। সেটি না হলে অন্তত কাছাকাছি যাতে রান করা যায়। এতে বোলারদের সুবিধা হবে দ্বিতীয় ইনিংস বোলিং করতে। বা ওদের আটকানো সহজ হবে।’
কাল সাব্বির রহমান জানিয়েছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথাগত উইকেট যতটা গতিময় ও বাউন্সি দেখা যায়, পচেফস্ট্রুমে সেটি তাঁরা না দেখতে পেয়ে ভীষণ অবাক। তাসকিনেরও চোখেও দেখা গেল একই বিস্ময়, ‘সত্যিই উইকেট ফ্ল্যাট ও স্লো। এটা আশা করিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার যে উইকেটে বোলিং করেছি আমাদের কাছে নতুন। প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলছি আমি। এখানে আসার আগে ভেবেছিলাম সবুজ উইকেটে বোলিং করব। কিন্তু দুর্ভাগ্য সেটা হয়নি। ইটস ফাইন, আমাদের মানিয়ে নিতে হবে।’ প্রত্যাশা অনুযায়ী উইকেট না পেলেও দক্ষিণ আফ্রিকা যে ৫০০-রানের নিচে থেমেছে, সেটিকেও সাফল্য মানছেন তাসকিন, ‘আমরা হতাশ যে আরও বেশি উইকেট পাইনি। তবে আমরা খারাপ বোলিং করিনি। যদি খারাপই করতাম, এখানে ৬০০ রানও হতে পারত। বোলাররা যেভাবে বোলিং করেছে তাতে আমরা খুশি।’
দিনের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা তামিম ইকবালের ওপেন করতে না পারা। কেন বাঁহাতি ওপেনার চা-বিরতির আগে ৪৯ মিনিট ছিলেন মাঠের বাইরে, সেটি জানতে চাওয়া হলো তাসকিনের কাছে। দলের এই তরুণ পেসার বললেন, ‘ওরা তো হঠাৎ ইনিংস ঘোষণা দিয়েছে। আমরাও প্রস্তুত ছিলাম না। তামিম ভাই তখন ট্রিটমেন্ট (ড্রেসিংরুমে) করছিলেন হয়তো। হঠাৎ ইনিংস ঘোষণা করায় তিনি ওপেন করতে পারেননি। এতে মনে হয় না তামিম ভাই কিংবা দলের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে। সবাই যেকোনো সময় ব্যাটিং করতে প্রস্তুত।
Comments
Post a Comment