ততক্ষনে সত্যিই শালিনীর জ্ঞান ফিরে এসেছে। একটু উঠে দাড়াবার চেষ্টা করল। মাথাটা টলে গেল। ছোকরা একটা হাত দিয়ে ঝট করে ওর বাহু ধরে ওকে পড়ে যাওয়া থেকে আটকালো। শালিনীর কানে এল একটা সহানুভূতি মিশ্রিত শব্দ …… আহা, চুক চুক ……। চোখটাকে টেনে খোলার চেষ্টা করল। বৃথা। আবার বন্ধ হয়ে গেল আপনা থেকেই। উপলব্ধি করল, একটা নরম চেয়ারে তাকে বসিয়ে দেওয়া হল। গাটা এলিয়ে দিল ওই চেয়ারের নরম গদিতে। গদিটা মোলায়ম লোমের মত কিছু দিয়ে মোড়া, সেটা অনুভব করল। ওর কানে এল, ‘প্রাইভেট, তুমি এখন আসতে পারো। বাকিটা আমরা সামলে নেব।’ শালিনী বুঝল, ওকে নিয়েই সম্ভবত কথা হচ্ছে। আবার জোর করে চোখটা খোলার চেষ্টা করল। একটু ফাঁক হতেই ওর চোখটা ধাঁধিয়ে গেল যেন। কি সাদা আলো চতুর্দিকে। আবার বন্ধ করে ফেলল চোখ। খানিক বন্ধ রেখে, আস্তে আস্তে আবার ফাঁক করল খানিক। না। এখন আর অতটা চোখে আলোটা লাগছে না। মাথা তুলে ধীরে ধীরে ভালো করে চোখ মেলে তাকাল। অদ্ভুত জায়গাটা তো! ঘাড় ঘুরিয়ে চারপাশটা দেখল। কেমন যেন স্টার ট্রেকের সিনেমার সেট মনে হল। সামনে দুটি লোক দাড়িয়ে। পরনে সেই আগের ছোকরাটার মতই পোষাক। স্কিন টাইট। নীলাভো। ভালো করে তাকাল সামনের লোকটির দিকে। হুম। দেখতে খারাপ না। বেশ একটা হীরো হীরো ভাব। ঠিক যেন হলিউড সিনেমার চরিত্র। বেশ লম্বা। কত? প্রায় ৬’২-৩’’ হবে। নাক চোখ বেশ তীক্ষ্ণ। ধারালো চিবুক। ছাতির কাছে পোষাকের নীচে পেশিগুলো উচিয়ে রয়েছে। এত পেশিবহুল? নাকি পোষাকের নীচে কোন প্লেট-টেট গোছের কিছু লাগিয়ে রেখেছে? বলাতো যায় না, সিনেমায় তো এরকমই পোষাক পরে অভিনয় করে। পেট একদম পাতা। টান টান। আরে। দুপায়ের ফাঁকে ওটা কি? ওখানে কি দশ-বারোটা মোজা জড়িয়ে রেখেছে? ধুর। কারুর এত বড় আর মোটা হয় নাকি ওটা? উরি বাস। কি সাইজ বানিয়েছে। দেখে তো মনে হচ্ছে প্রায় ইঞ্চি দশেক। ঘেরেও ছয় তো হবেই। এ নির্ঘাত আসল নয়। একদিকের থাইয়ের সাথে লেপটে আছে। থাইগুলোও বেশ পুরুষ্ট, পেশিবহুল। স্কিনটাইট পোষাকের জন্য দেহের প্রতিটা পেশি ফুটে উঠেছে। এ রকম পরিস্থিতির মধ্যে না থাকলে, এ রকম একটা মালকে বিছানায় পেলে দারুন ব্যাপার হত। ওই লোকটার পাশে আর একটা লোক দাঁড়িয়ে। ওকেই দেখে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে এটা ওইটার চামচা। চেহারা পোষাক দেখতে প্রায় একই, কিন্তু আগেরটার মত অত ভালো দেখতে না। তবে, খুব খারাপও নয়। যাক গে। শালিনীর কি?
Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...
Comments
Post a Comment