Skip to main content

আমি জানি তুমি আমারে চুদবাই

বাসার নতুন কাজের মহিলার নাম রাহেলা। আগের কাজের মহিলা চলে যাওয়ার পর আজ ৫ দিনের মাথায় নতুন একজন চলে এলো। আসলে আমাদের বাসায় আমরা ৪ জন মানুষ। আমি বাবা মা আর আমার বড় বোন। বাবা ব্যাবসা করেন আর মা চাকুরি। বড় বোন ভার্সিটির টিচার। আমি আনু ভার্সিটির ৩য় বর্ষে পড়ি। পরীক্ষা শেষ। ঘরে বসে দিন কাটাচ্ছি আর প্লে স্টেষন কিংবা পিসি গেম খেলে দিন যায়। বিকেলে বন্ধুদের সাথে কিছু আড্ডা আর আবার বাসায় ফিরে গেমস আর ঘুম। পর্ন দেখাও বন্দ নয়। ধোনের জালা বড় জালা। আমাদের বাসাটা একটা ব্যাস্ত বাসা। সকাল হলেই হুড়া হুড়ি লেগে যায়। মা বাবা বের হয়ে যান আগে। এরপর আপু। নয়টার মধ্যে বাসা ফাকা হয়ে যায়। রাহেলাকে নিয়ে এসেছেন আমাদের এক দূর সম্পর্কের মামা বাড়ি থেকে। যখন আসেন সেদিন ছিলো শুক্রবার। আমি বাসায় ছিলাম না। রাতে খাবার টেবিলে প্রথম খেয়াল করলাম নতুন একজন কাজের মহিলাকে। মা বললেন এই মেয়েটা বড় দুখী। আপু জিজ্ঞেস করলেন কেনো কি হয়েছে। মা বললেন ওর বিয়ে হয় ১৫ বছর এর সময়। ছেলে আছে একটা। ছেলে রেখে স্বামী মারা যায় তখন ওর ২৩ হবে বয়স। এরপর বিয়ে হয় আরেক ঘরে অভাবের তাড়নায়। সেই স্বামী খুব নির্যাতন করতো। সহ্য করতে না পেরে চলে আসে সেই ঘড় থেকে। এরপর ভিটে বাড়ী বিক্রি করে ছেলেকে দুবাই পাঠায়। ছেলে ভালো আছে সেখানে কিন্তু এক ভিন দেশি মহিলাকে বিয়ে করে সেখানেই দিন কাটাচ্ছে। মার খবর নেয় না। ভড়ন পোষন ও দেয় না। এখন আর বিয়ে করে নাই রাহেলা। বেচে থাকার তাগিদে কাজ নিয়েছে আমাদের এইখানে। আমি কুটনীতির মাড় প্যাচে জিজ্ঞেস করলাম, “ ছেলের বয়স কত?” মা, “ মাত্র একুশ। বলতো দেখি কত বড় হারামি !” অঙ্ক মিলাইতে আমার দেরী হয় না। আমি আসলে রাহেলার বয়স বের করে ফেলেছি। ৩৬, আমার শয়তানী মাথাও রাহেলার ফিগার মেপে নিলো। পাছাটা বেশ। পেট আর কোমড়ে হাল্কা মেদ। না না হাল্কা না ঠিক। ভালোই কিন্তু থলথলে না, যা আছে সেটা আরো সেক্সি করে তুলেছে রাহেলাকে। বুক দুটো উচা উচা। কাপড় দিয়ে ঢাকা দেখে আর তেমন কিছু মাপ করতে পারলাম না। মা পরিচয় করিয়ে দিলেন আমাদের সাথে। “তুমি তো আমাকে খালা বলে ডাকো। তাহলে ওকে আপু আর আনুকে ভাইয়া বলে ডেকো। কি বলো?” “আইচ্ছা” খুব সহজ সমাধান। রাহেলা দেখতে ঠিক পুরা কালো না আবার একটু উজ্জ্বল শ্যামলাও না। দুটোর মাঝা মাঝি। দেখতে বেশ ভালো লাগলো আমার কাছে। আমাদের বাসাটা বড় সর। আমার রুম , আপুর , বাবা মার , এর বাইরেও ২ টা গেস্ট রুম আছে। আবার কিচেনের পেছনে সারভেন্ট রুম আছে। রাহেলার থাকার জায়গা হলো সেখানে। রাহেলা খুব গোছানো মহিলা। মার সামনে আমি প্রথম দিন আমার কারসাজি শুরু করিনি ঠিকই কিন্তু পরের দিন থেকেই রাহেলার দিকে একটু অন্ন্রকম ভাবে তাকাতে থাকলাম। মেয়েরা এসব ভালো বুঝে। বাসার ভিতরে ও হাটাচলা করলে আমি ইচ্ছাকরে ওর দিকে তাকায় থাকতাম। হাটলে ওর পাছা একটু কাপে কিন্তু বুক কাপে বেশ। শাড়ি পরে রাহেলা। কাজের চাপে শাড়ি ঠিক করা হয় না সব সময়। খোলা পেট ও দেখা যায় মাঝে মাঝে। আমি হা করে তাকিয়ে থাকি। এমন ভাবে যেনো রাহেলা বুঝতে পারে ওর শরির দেখছি আমি। রাহেলা একেক সময় একেক রকম অভিব্যাক্তি দেখায়। কখনো মুচকি হাসে আবার কখনো রাগ দেখায়। আমি তবুও তাকায় থাকি। আমি জানি রাহেলার সাথে আমার সুসম্পর্ক হবে কারন আমি বাসায় থাকি সমসময়। হলোও তাই। রাহেলা আমাকে আনু ভাইয়া বলে ডাকে। সকালে ঘুম থেকে জাগায়। সবাই চলে যাবার পর ও আমার রুমে আসে। আমাকে গায়ে হাত দিয়ে জাগায় দেয়। “ উঠো আনু ভাইয়া, আর কত ঘুমাবে” আমি ইচ্ছা করে হাফ প্যান্ট এর ভেতরে আমার ধোন কে খাড়া হয়ে থাকতে দেই। ঘুম ভাঙ্গার পরও ঘুমের ভান ধরে পড়ে থাকি। চোখের কোনে দেখি রাহেলা আমার ধোন দেখে কিনা। দেখে আর মুচকি হাসে। বলে ফেলে ” আনু ভাইয়া উঠো, আর কাপড় ঠিক করো” , আমি তারপরো ঘুমের ভান ধরে পরে থাকি। একদিন এরকম একসময় রাহেলা আমাকে ঊঠতে বলল। কেন জানি মনে হল আজকে রাহেলার গলা বেশি সেক্সি। আমি মনে মনে আজকে ওঁকে চোদার এপ্রোচ করবো বলে ঠিক করলাম। রাহেলাকে আমি তুই বলে ডাকি। ও মনে কিছু করে না। বরং খুশি হয়। কেন আমি তা জানিনা। আমি রাহেলাকে বললাম, “ রাহেলা তুই আমার পা দুটো একটু টিপে দে না, ম্যাজ ম্যাজ করতেছে” রাহেলা বলল , “ উপুর হয়ে শোও” শুয়ে পড়লাম। বিছানার এক কোনে বসে রাহেলা আমার পা টিপে দিতে থাকলো। আমি এবার সোজা হয়ে বললাম “সামনের দিকে দে “ , রাহেলা তাই দিলো। এভাবে চিত হয়ে শোয়ার একটা কারণও আছে। আমি রাহেলাকে দেখাতে চাই আমার বড় ধনটা, দেখাতে চাই ওটা রাহেলার কারনে দাঁড়িয়ে থাকে। রাহেলা পা টিপে দেয় আর মুচকি হাসে। আমি বললাম “হাসিস কেনো”, রাহেলা উত্তর না দিয়ে আরো হাসে। আমি এবার একটু জোড় গলায় বললাম “ কিরে হাসিস কেনো তুই?” রাহেলা উত্তর করে “ তুমি বোঝ না কেনো হাসি” “ না বল না” রাহেলা “ তোমার ওইটার কি অবস্থা দেখেছো “ রাহেলা এই বাসায় থেকে সুদ্ধ ভাষা শিখে ফেলেছে প্রায়। আমি আমার ধোনের দিকে তাকায় বললাম “ এইটা দাড়াইছে কেন জানিস তুই” রাহেলা লজ্জায় লাল হয়ে যায়, “ যাও তুমি একটা জাউড়া” আমি কই “ এইটা তো তরে দেখলেই দাঁড়ায় যায় জানিস তুই”, সাহস নিয়ে বলে ফেললাম। আশা করতেসি খুব সেক্সি রিয়াকশন হবে। “কেন, আমারে দ্যাকলেই দাড়াইবো কেন? আমি কি পরী নাকি?” “কারন এইটা তোকে পেতে চায়” “ কি যে কয় না ! “ লাজুক ভঙ্গিতে বলতে লাগলো রাহেলা “কেন তোর বিশ্বাস হয়না, তোরে দেখলেই আমার এইটা যে লাফাইতে থাকে? “ “যানিনা যাও” মাংসের স্বাদ পাওয়া মাগী হলো রাহেলা। এই সব ভালো বুঝে। আমি আজকেই রাহেলার দুধ ধরবো বলে মনে মনে ঠিক করে ফেললাম। রাহেলা এখন হাটুর উপরে মালিশ করছে। ওর হাত বেশ গরম মনে হচ্ছে। আমি ওর হাত ধরে ফেললাম। রাহেলা মনে হয় বুঝতে পারলো আমি কি করতে চাই।
 

Comments

Popular posts from this blog

প্রিয়াঙ্কাকে ছাড়িয়ে দীপিকা

২০১৬ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাপ্তাহিক ‘ইস্টার্ন আই’য়ের জরিপে ‘এশিয়ার সেরা আবেদনময়ী নারী’র তালিকায় প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে হারিয়ে ১ নম্বর স্থান দখল করেন দীপিকা পাড়ুকোন। এ তালিকায় চারবার শীর্ষ স্থানে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা। দীপিকা আবেদনময়ীর তালিকায় শীর্ষ স্থান দখল করলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এত দিন রানির আসনে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা। এবার সে তালিকা থেকেও প্রিয়াঙ্কাকে হটিয়ে দিলেন ‘রানি পদ্মাবতী’ দীপিকা পাড়ুকোন। ফেসবুক, টুইটার ও ইনস্টাগ্রাম—তিন মাধ্যমেই প্রিয়াঙ্কাকে পেছনে ফেলেছেন দীপিকা। প্রিয়াঙ্কার ফেসবুক পেজের লাইকসংখ্যা ৩২ কোটি ৯৭ লাখ ১ হাজার ৪৪০, সেখানে দীপিকার ফেসবুক পেজের লাইকসংখ্যা ৩৪ কোটি ১৩ লাখ ৭ হাজার ৩৯। একইভাবে টুইটার ও ইনস্টাগ্রামেও এগিয়ে গেছেন দীপিকা। টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে দীপিকার ফলোয়ার যথাক্রমে ২১ লাখ ১০ হাজার ও ২০ লাখ। প্রিয়াঙ্কার টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার সংখ্যা ২০ লাখ ও ১৯ লাখ ৮০ হাজার।পরিষ্কারভাবে প্রিয়াঙ্কাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে চলছেন দীপিকা। বেশ কিছুদিন ধরেই তাঁদের মধ্যে চলছে এই ঠান্ডা লড়াই। এ বছরের মাঝামাঝি ভারতের জনপ্রিয় পুরুষ ম্যাগাজিন ‘ম্যাক্সিম’-এর জরিপে প্রিয়াঙ্কা চো...

পা দুইটা আমার কাঁদের উপর তুলে ইংলিশ চোদা দেই

আকাশ আর মাঠ আর গ্রাম, যেদিকেই তাকায় সে কলকাতার বিচিত্র সব স্বপ্ন ছাড়া আর কিছুই দেখতে পায় না। সারাপথ এমনি স্বপ্ন দেখতে দেখতে শেষটা সন্ধ্যার কিছু আগে সে মার্টিনের ডেরা কদমতলা ইস্টিশানে গিয়ে পৌঁছোল।       যেখানে গিয়ে নামল  read more  Direct Link :  https://goo.gl/6dhLgQ

The Average Sex Time Is Not as Long as You'd Think

yes, it does seem as if everyone at the all-boys high school and the methadone clinic is complaining of little else. I know what you're thinking: If only we had the perceptions of 34 Canadian and American sex therapists on this. Well, good thing we do        "Canadian and American Sex Therapists' Perceptions of Normal and Abnormal Ejaculatory Latencies: How Long Should Intercourse Last?" coitus considered "adequate" lasted anywhere from three to seven minutes, not including the Pledge of Allegiance. For the more ambitious, seven to 13 minutes was considered a "desirable" length for intercourse. This data, from all the people who see therapists for sexual problems, corresponds closely to earlier studies, which put the average at five to seven minutes. (We can safely blame the two-minute discrepancy on the Canadians.) "Very few people have intercourse  per se  [Latin] that goes longer than 12 minutes," says sex therapist Barry W. McCarth...