- বাঁচা-মরার ম্যাচে অর্ধশতক পেলেন অ্যারন ফিঞ্চ, স্টিভেন স্মিথ ও ট্র্যাভিস হেড। তারপরও অন্য ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় সংগ্রহটা বড় হয়নি অস্ট্রেলিয়ার। মার্ক উড ও আদিল রশিদের দারুণ বোলিংয়ে লক্ষ্যটা হাতের নাগালেই রেখেছে ইংল্যান্ড। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে টানা তৃতীয় জয় পেতে ২৭৮ রান চাই ওয়েন মর্গ্যানের দলের। এজবাস্টনে শনিবার টস হেরে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া ৪০ রানে হারায় ডেভিড ওয়ার্নারকে। ডানা মেলার আগেই বিস্ফোরক বাঁহাতি ব্যাটসম্যানকে দারুণ এক বলে ফেরান উড। হারলেই বিদায় এমন ম্যাচে চমৎকার এক ইনিংস খেলেছেন অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ। ফিঞ্চের সঙ্গে ৯৬ রানের দারুণ জুটিতে দলকে দিয়েছিলেন বড় সংগ্রহের ভিত। ৮টি চারে ৬৪ বলে ৬৮ রান করা ফিঞ্চকে বিদায় করে বিপজ্জনক হয়ে উঠা জুটি ভাঙেন বেন স্টোকস। এক সময়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ছিল ২ উইকেটে ১৬১ রান। সেখান থেকে সাড়ে তিনশর কাছাকাছি যাওয়া সম্ভব ছিল। লেগ স্পিনার রশিদ ও ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করা পেসার উড তাদের থামিয়েছেন তার অনেক আগেই। ময়জেস হেনরিকেসকে বিদায় করে নিজের প্রথম উইকেট নেন রশিদ। ৫টি চারে ৫৬ রান করা স্মিথ উডের শিকার। ১৮১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলা অস্ট্রেলিয়া প্রতিরোধ গড়ে হেড ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের ব্যাটে। জমে যাওয়া জুটি ভাঙেন উড। ফিরিয়ে দেন ম্যাক্সওয়েলকে। মাত্র ৯ রানের মধ্যে ম্যাথু ওয়েড, মিচেল স্টার্ক ও প্যাট কামিন্সকে বিদায় করে অস্ট্রেলিয়ার বড় সংগ্রহের আশা শেষ করে দেন রশিদ। এই লেগ স্পিনার ৪ উইকেট নেন ৪১ রানে। শেষটায় হেডের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ৯ উইকেটে ২৭৭ রান করে অস্ট্রেলিয়া। শেষ ১০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা সংগ্রহ করে ৫৭ রান। ৬৪ বলে খেলা হেডের অপরাজিত ৭১ রানের ইনিংসটি গড়া ৫টি চার ও দুটি ছক্কায়। ইংলিশ পেসার উড ৩৩ রানে নেন ৪ উইকেট। ওয়ানডেতে তার আগে সেরা বোলিং ছিল ৩/৪৬। ‘এ’ গ্রুপ থেকে সবার আগে শেষ চার নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। বিদায় নিয়েছে নিউ জিল্যান্ড। এজবাস্টনে জিতলে দ্বিতীয় দল হিসেবে সেমি-ফাইনালে যাবে অস্ট্রেলিয়া। তারা হারলে প্রথমবারের মতো কোনো আইসিসি টুর্নামেন্টের শেষ-চারে খেলবে বাংলাদেশ। সংক্ষিপ্ত স্কোর: অস্ট্রেলিয়া: ৫০ ওভারে ২৭৭/৯ (ওয়ার্নার ২১, ফিঞ্চ ৬৮, স্মিথ ৫৬, হেনরিকেস ১৭, হেড ৭১*, ম্যাক্সওয়েল ২০, ওয়েড ২, স্টার্ক ০, কামিন্স ৪, জ্যাম্পা ০, হেইজেলউড ১*; বল ০/৬১, উড ৪/৩৩, প্লানকেট ০/৪৯, স্টোকস ১/৬১, রশিদ ৪/৪১, মইন ০/২৪)
Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...
Comments
Post a Comment