Skip to main content

মাথা খুলতে খুলতে বিরতি চলে আসে

পচেফস্ট্রুমের সেনওয়েস পার্কে রোববার সফরের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলবে সাকিবের দল। খেলা শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়।

শনিবার অনুশীলনের আগে অধিনায়ক জানান, প্রতিবার টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে নিজেদের সম্পূর্ণ নতুন করে প্রস্তুত করতে হয় তাদের।   
“হঠাৎ করে যখন খেলবেন, তখন প্রথম ম্যাচে এমনিতেই প্রথম মনে হবে। তারপর আস্তে আস্তে মাথা খোলা শুরু হয়। খুলতে খুলতে আবার ছয় মাসের বিরতি চলে আসে। এটা কঠিন।”
“কোনো দেশই তো একটা-দুইটার বেশি টি-টোয়েন্টি খেলে না। হাতেগোনা কয়েকটা দল আছে, যারা হয়তো তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলে। অবশ্যই যত বেশি খেলা হবে, তত বেশি ভালো হবে। কিন্তু এগুলো তো আর অজুহাতের মধ্যে পড়ে না। যখনই খেলব, চেষ্টা থাকবে যেন ভালো করতে পারি। ম্যাচটা জিততে পারি।”
২০ রানে হারা প্রথম ম্যাচে ৪৫টি ডট বল খেলেছে বাংলাদেশ। অধিনায়ক জানান, পরের ম্যাচে ডট বলের সংখ্যা কমানোর দিকে বাড়তি মনোযোগ থাকবে তাদের।
“এগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। সাধারণত যেটা হয় যে, টি-টোয়েন্টিতে ডট বল ৩০ থেকে ৪০-এর ভেতরে থাকে। তাই ৩০ থেকে ৩৫ এর ভেতরে যদি ডট বলের সংখ্যা রাখা যায় তাহলে আমার কাছে খুবই ভালো মনে হয়।”
“তাই চেষ্টা থাকবে যত কম ডট বল খেলা যায়। বিশেষ করে মিডল ওভারগুলোতে, এমনকি প্রথম ৬ ওভারেও। বাউন্ডারির সাথে সাথে যদি প্রান্ত বদল করে খেলা যায় তাহলে ব্যাটসম্যানের ওপর থেকে চাপটাও কমে যায়। একই সময়ে রানটাও বাড়তে থাকে।”
টি-টোয়েন্টিতে সব বল মারতে হবে- সতীর্থদের এমন দর্শন থেকে বের হয়ে আসার কথা বলেছেন সাকিব। দিয়েছেন পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলার তাগিদ।
“(প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাঝের ওভারগুলোয়) যদি আরেকটু দায়িত্ব নিয়ে খেলতাম, তাহলে আরও বেশি ম্যাচের কাছে যেতাম বা জেতাও সম্ভব ছিল। ওই পরিস্থিতিতে আমাদের দরকার ছিল, চার-পাঁচ ওভার উইকেট না হারিয়ে রান করার।”
“রান করতে গেলে তো ঝুঁকি নিতেই হয়। তাই ওখানে আসলে সমস্যাটা তৈরি হয় বলে আমার মনে হয়। কিন্তু এই দুইটার একটা ভারসাম্য আনা জরুরি। যেহেতু টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট, আপনার ঝুঁকিও নিতে হবে, রানও করতে হবে, আবার উইকেটও থাকতে হবে। সব কিছুর একটা ভারসাম্য যদি থাকে, আমার কাছে মনে হয় ভালো রান করা সম্ভব।”
অধিনায়কের চাওয়া অনুযায়ী খেলায় ভারসাম্য আনতে পারলে শেষটা জয় দিয়ে রাঙানো সম্ভব। হতাশার সফরে সেটা হতে পারে বড় প্রাপ্তি।

Comments

Popular posts from this blog

Category «পরকিয়া চোদন কাহিনী

Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...

কী ঘটেছিল খেলার শেষ মুহূর্তে?

ম্যাচের শেষ ওভারে পরপর দুটি বাউন্সার। অথচ নো বল দেননি আম্পায়ার! পরে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কাছে জানা গেল, লেগ আম্পায়ার নো দিতে গিয়েও দেননি! ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ আম্পায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সমাধান পাননি। বাংলাদেশ দল এটিকে ‘পক্ষপাতমূলক’ আম্পায়ারিং হিসেবে ধরে নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তো সতীর্থদের মাঠ থেকেই বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমন ঘটনা খুব বেশি দেখা যায় না। কী এমন হয়েছিল যে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন! টিম হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সেই সময়ের একটা চিত্রনাট্য দাঁড় করিয়েছেন এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করা  প্রথম আলো র প্রতিনিধি  রানা আব্বাস ... মাহমুদউল্লাহ (লেগ আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগেকে):  স্যার, এটা কেন নো বল নয়? পরপর দুটি বাউন্সার দিল! পরেরটার উচ্চতা আরও বেশি ছিল...। (দুই আম্পায়ার কথা বলছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে। গ্যাটোরেড হাতে ব্যাটসম্যানদের কাছে এলেন একাদশের বাইরে থাকা নুরুল হাসান। এ সময় থিসারা পেরেরা সিংহলিজ ভাষায় কিছু বললেন আম্পায়ারদের।) থিসারা (মাহমুদউল্লাহ...

রোনালদো জিতবেন ব্যালন ডি’অর, নাইকির আর সইছে না তর!

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...