Skip to main content

এখনো ধোনিই অধিনায়ক!

সৌরভ গাঙ্গুলী কদিন আগে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন, কেন ২০১৯ বিশ্বকাপ পর্যন্ত ভারতীয় দলে মহেন্দ্র সিং ধোনিকে দরকার। যুজবেন্দ্র চাহালও অনেকটা একই কথার পুনরাবৃত্তি করলেন। ভারতীয় দলে ধোনির প্রভাব কতটা, সেটিই বললেন তরুণ এই লেগ স্পিনার।
ধোনি টেস্ট অধিনায়কত্ব ছেড়েছেন ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে অধিনায়কত্ব ছেড়েছেন গত জানুয়ারিতে। তিন সংস্করণেই ভারতের নেতৃত্ব বিরাট কোহলির কাঁধে তুলে দিয়ে ধোনি এখন খেলছেন শুধুই উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান হিসেবে। বয়স ৩৬, ব্যাটিংয়েও আগের সেই ধার নেই বলেই মনে হয়, তবু ২০১৯ বিশ্বকাপটা অনায়াসেই ধোনি খেলতে পারেন। কেন পারেন, কদিন আগেই ইন্ডিয়া টুডেকে সে সম্পর্কে যুক্তি দিয়েছেন সৌরভ, ‘ধোনির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, বিরাট কোহলিই তাকে চায়। তার বয়স এখন ৩৬, সেই দুর্দান্ত ধোনিও এখন নেই, যেটা আমরা দেখেছিলাম ২০০৪ সালে পাকিস্তান সফরে। এখন সে অন্য ধরনের খেলোয়াড়। শুধু কিপার হিসেবেই নয়, ধোনিকে কোহলির প্রয়োজন তার নেতৃত্ব দক্ষতার কারণেও। স্টাম্পের পেছনে সবকিছু ভালোভাবে দেখতে পায় সে।’
ধোনিকে সৌরভ দেখছেন তাঁর ক্ষুরধার ক্রিকেটীয় চোখ দিয়ে। সেটির সঙ্গে মিল আছে দলের তরুণ সদস্য চাহালের ভাবনারও। আনুষ্ঠানিকভাবে নেতৃত্ব ছাড়লেও চাহালের কাছে ধোনি এখনো বড় নেতাই, ‘ধোনি ভাইয়ের কাছে যাওয়াটা সহজ। জানি তিনি নেতৃত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। তবে সবাই জানি, তিনি সব সময়ই দলের অধিনায়ক হয়ে থাকবেন। যখন কোহলি ভাই মিড অন কিংবা লং অনে ফিল্ডিং করেন, তখন আমাদের এমন একজনকে প্রয়োজন হয়, যে দিকনির্দেশনা দিতে পারে। কী করতে হবে, সেটি বলতে কোহলি ভাইয়ের আসা সম্ভব হয় না। তখন কাজটা করেন ধোনি ভাই। তিনি কোহলি ভাইকে বলেন, তুই ওখানে থাক, আমি দেখছি।’

Comments

Popular posts from this blog

Category «পরকিয়া চোদন কাহিনী

Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...

কী ঘটেছিল খেলার শেষ মুহূর্তে?

ম্যাচের শেষ ওভারে পরপর দুটি বাউন্সার। অথচ নো বল দেননি আম্পায়ার! পরে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কাছে জানা গেল, লেগ আম্পায়ার নো দিতে গিয়েও দেননি! ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ আম্পায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সমাধান পাননি। বাংলাদেশ দল এটিকে ‘পক্ষপাতমূলক’ আম্পায়ারিং হিসেবে ধরে নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তো সতীর্থদের মাঠ থেকেই বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমন ঘটনা খুব বেশি দেখা যায় না। কী এমন হয়েছিল যে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন! টিম হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সেই সময়ের একটা চিত্রনাট্য দাঁড় করিয়েছেন এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করা  প্রথম আলো র প্রতিনিধি  রানা আব্বাস ... মাহমুদউল্লাহ (লেগ আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগেকে):  স্যার, এটা কেন নো বল নয়? পরপর দুটি বাউন্সার দিল! পরেরটার উচ্চতা আরও বেশি ছিল...। (দুই আম্পায়ার কথা বলছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে। গ্যাটোরেড হাতে ব্যাটসম্যানদের কাছে এলেন একাদশের বাইরে থাকা নুরুল হাসান। এ সময় থিসারা পেরেরা সিংহলিজ ভাষায় কিছু বললেন আম্পায়ারদের।) থিসারা (মাহমুদউল্লাহ...

রোনালদো জিতবেন ব্যালন ডি’অর, নাইকির আর সইছে না তর!

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...