লিওনেল মেসিকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফিফার বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার জিতেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সোমবার লন্ডনের পলেডিয়াম থিয়েটারে বার্সেলোনার মেসি ও পিএসজির নেইমারকে পেছনে ফেলে ‘দ্য বেস্ট ফিফা মেনস প্লেয়ার’ পুরস্কারটি জিতে নেন রোনালদো। গত বছরের ২০ নভেম্বর থেকে এ বছরের ২ জুলাই পর্যন্ত খেলোয়াড়দের অর্জন বিবেচনায় বর্ষসেরা নির্বাচন করা হয়। এই পুরস্কারের জন্য গত অগাস্টে ২৪ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করে ফিফা। সেপ্টেম্বরে তা তিনজনে নামিয়ে আনা হয়। ব্যক্তিগত দারুণ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি এ বছর রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে চারটি শিরোপা জেতা রোনালদোর এই পুরস্কার জেতাটা অনুমিতই ছিল। জমকালো অনুষ্ঠানে বিজয়ী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করেন দ্ইু কিংবদন্তি আর্জেন্টিনার দিয়েগো মারাদোনা ও ব্রাজিলের রোনালদো। এ নিয়ে পঞ্চমবারের মতো বর্ষসেরার খেতাব জিতলেন রোনালদো। স্পর্শ করলেন এর আগে পাঁচবার বর্ষসেরা হওয়া মেসির রেকর্ড। ২০০৮ সালে প্রথমবার ফিফার বর্ষসেরা ও ফ্রান্স ফুটবল সাময়িকীর ব্যালন ডি’অর পুরস্কার জিতেছিলেন রোনালদো। দুটি পুরস্কার একীভূত হওয়ার পর ২০১৩ ও ২০১৪ সালের ফিফা ব্যালন ডি’অর জেতেন পর্তুগিজ এই ফরোয়ার্ড। দুটি পুরস্কার আলাদা হয়ে যাওয়ার পর গত বছর ব্যালন ডি’অর ও দ্য বেস্ট ফিফা মেনস প্লেয়ার পুরস্কার জিতেছিলেন তিনি।গত মৌসুমে রিয়ালের লা লিগা ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল রোনালদোর। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে নকআউট পর্বে ৫০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করার পাশাপাশি নকআউট পর্বে টানা দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক করার কীর্তি গড়েন তিনি। ইউরোপ সেরা এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে গত মৌসুমে ১০০ গোলের মাইলফলকও স্পর্শ করেন রোনালদো। এছাড়া চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এবারের আসরে ফাইনালে দুটিসহ সর্বোচ্চ ১২টি গোল করেন। গত মে মাসে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪০০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেন ক্লাবের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো। বর্ষসেরা ফুটবলার নির্ধারণে সমান ২৫ শতাংশ করে ভূমিকা ছিল ফুটবল বিশ্বের সব জাতীয় দলের অধিনায়ক ও কোচ, বিশ্বজুড়ে ফিফা নির্বাচিত সাংবাদিক ও অনলাইনে ভোট দেয়া ফুটবলপ্রেমীদের।
২০১৬ সালে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাপ্তাহিক ‘ইস্টার্ন আই’য়ের জরিপে ‘এশিয়ার সেরা আবেদনময়ী নারী’র তালিকায় প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে হারিয়ে ১ নম্বর স্থান দখল করেন দীপিকা পাড়ুকোন। এ তালিকায় চারবার শীর্ষ স্থানে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা। দীপিকা আবেদনময়ীর তালিকায় শীর্ষ স্থান দখল করলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এত দিন রানির আসনে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা। এবার সে তালিকা থেকেও প্রিয়াঙ্কাকে হটিয়ে দিলেন ‘রানি পদ্মাবতী’ দীপিকা পাড়ুকোন। ফেসবুক, টুইটার ও ইনস্টাগ্রাম—তিন মাধ্যমেই প্রিয়াঙ্কাকে পেছনে ফেলেছেন দীপিকা। প্রিয়াঙ্কার ফেসবুক পেজের লাইকসংখ্যা ৩২ কোটি ৯৭ লাখ ১ হাজার ৪৪০, সেখানে দীপিকার ফেসবুক পেজের লাইকসংখ্যা ৩৪ কোটি ১৩ লাখ ৭ হাজার ৩৯। একইভাবে টুইটার ও ইনস্টাগ্রামেও এগিয়ে গেছেন দীপিকা। টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে দীপিকার ফলোয়ার যথাক্রমে ২১ লাখ ১০ হাজার ও ২০ লাখ। প্রিয়াঙ্কার টুইটার ও ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার সংখ্যা ২০ লাখ ও ১৯ লাখ ৮০ হাজার।পরিষ্কারভাবে প্রিয়াঙ্কাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে চলছেন দীপিকা। বেশ কিছুদিন ধরেই তাঁদের মধ্যে চলছে এই ঠান্ডা লড়াই। এ বছরের মাঝামাঝি ভারতের জনপ্রিয় পুরুষ ম্যাগাজিন ‘ম্যাক্সিম’-এর জরিপে প্রিয়াঙ্কা চো...
Comments
Post a Comment