ম্যাসাজ থেরাপিস্ট লিনে রাসেল ও ক্রিস গেইলের মধ্যকার ঘটনা আদালতে গড়িয়েছে। রাসেলের অভিযোগ থেরাপি নেওয়ার সময় ক্যারিবীয় তারকা পরনের তোয়ালে খুলে নিজের গোপনাঙ্গ তাঁকে দেখিয়েছিলেন! এ খবর প্রকাশ করায় গেইল মানহানির মামলা করে দিয়েছেন পত্রিকার বিরুদ্ধে। গেইলের দাবি তিনি নির্দোষ। বরং এসব ঘটনায় নারীদের নিয়ে একধরনের ভীতি কাজ করছে তাঁর মাঝে। অন্তত তাঁর বন্ধুর দাবি তাই।
২০১৫ বিশ্বকাপে সিডনিতে ম্যাচ শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ড্রেসিং রুমে যান রাসেল। তখন তাঁকে দেখে তোয়ালে সরিয়ে দিয়েছিলেন গেইল। রাসেলের এমন অভিযোগ ছাপা হয়েছিল ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ার অনেক পত্রিকায়। এর আগেই অবশ্য গেইলকে নিয়ে এক দফা সিরিজ করেছে তারা। এক টিভি উপস্থাপিকাকে অনুষ্ঠান চলার সময়েই অভিসারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন গেইল। সে নিয়ে সবাই যখন ব্যস্ত, তখনই ২০১৫ বিশ্বকাপের সে ঘটনবা সবাইকে জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাসেল। গেইলও এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মানহানির মামলা করে বসেছেন ফেয়ারফ্যাক্স মিডিয়ার বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, এভাবে একের পর এক কেলেঙ্কারিতে নিজের নাম জড়ানোয় আতঙ্কে ভুগছেন গেইল।
২২ বছর ধরে গেইলকে চেনেন ডনোভান মিলার। তাঁর দাবি এমন ঘটনায় এখন নারীদের আশপাশে যেতেই ভয় পাচ্ছেন গেইন। নিউ সাউথ ওয়েলস আদালতে বন্ধুর পক্ষ নিয়ে মিলার বলেছেন, ‘সে এখন সব সময় আতঙ্কে থাকে, ভাবে সবাই তাঁর ক্ষতি করতে চাচ্ছে। আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন ঘটনাগুলো ওর ওপর প্রভাব ফেলছে। ওর চোখের দিকে তাকালেই বোঝা যায়।’
মিলারের দাবি, রাসেলের ঘটনা যখন প্রথম প্রকাশিত হয়েছে, তাঁরা সবাই ভেবেছিলেন মজা করে এটা ছাপা হচ্ছে!
২২ বছর ধরে গেইলকে চেনেন ডনোভান মিলার। তাঁর দাবি এমন ঘটনায় এখন নারীদের আশপাশে যেতেই ভয় পাচ্ছেন গেইন। নিউ সাউথ ওয়েলস আদালতে বন্ধুর পক্ষ নিয়ে মিলার বলেছেন, ‘সে এখন সব সময় আতঙ্কে থাকে, ভাবে সবাই তাঁর ক্ষতি করতে চাচ্ছে। আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন ঘটনাগুলো ওর ওপর প্রভাব ফেলছে। ওর চোখের দিকে তাকালেই বোঝা যায়।’
মিলারের দাবি, রাসেলের ঘটনা যখন প্রথম প্রকাশিত হয়েছে, তাঁরা সবাই ভেবেছিলেন মজা করে এটা ছাপা হচ্ছে!
- Get link
- X
- Other Apps
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment