২০০৭ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছে হারের দুঃখ এখনো ভুলতে পারেননি শচীন টেন্ডুলকার। মাশরাফি-সাকিব-তামিমদের কাছে হেরে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকেই সেবার বিদায় নেয় টিম ইন্ডিয়া। সেটিকেই ভারতীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে অন্ধকার অধ্যায় হিসেবে উল্লেখ করেছেন শচীন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেয় রাহুল দ্রাবিড়ের দল। মঙ্গলবার ভারতে একটি প্রোগ্রামে শচীন সেই সময়কার স্মৃতি উল্লেখ করে বলেন, 'আমি মনে করি, ২০০৬-০৭ ছিল আমাদের (ক্রিকেট ইতিহাসের) সবচেয়ে বাজে সময়। আমরা ২০০৭ বিশ্বকাপের সুপার এইটে উঠতে পারিনি। কিন্তু আমরা সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। '২০০৭ বিশ্বকাপের দুঃখগাথা ভুলে নতুন করে দল গঠন করে ভারতীয় ক্রিকেট দল। চার বছর পর শচীন দেখা পান বিশ্বকাপ ট্রফির। বিশ্বকাপের অসাধারণ ট্রফিতে তুলে ধরতে আমাকে ২১ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।'২০১১ সালে বিশ্বকাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে পরাজিত করে শিরোপা জয় করে ভারত। মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে শিরোপা জেতার পর শচীনকে কাঁধে তুলে নিয়ে গোটা মাঠ চক্কর দেন হরভজন-যুবরাজরা।
প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...
Comments
Post a Comment