শুধু পারস্পরিক সম্মানেই যে তাঁদের সম্পর্ক থেমে নেই, সেটা জানিয়েছেন আমির। সুযোগ পেলেই কোহলির কাছ থেকে উপহার বুঝে নেন পাকিস্তানের এই পেসার, ‘আমাদের মধ্যে বোঝাপড়া খুব ভালো। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আমাকে একটা ব্যাট দিয়েছে, বিশ্ব টি-টোয়েন্টিতেও দিয়েছিল। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও একসঙ্গে খেলেছি আমরা। আমি যে বছর খেলছি, কোহলি সেবার ভারতের অধিনায়ক ছিল। আমাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা তাই বেশ ভালো। ওর ব্যাট আমার খুব পছন্দ, তাই আমি সব সময় চেয়ে নিই। না চাইলেও আমাকে উপহার দেয় সে। কোনো সন্দেহ নেই, আমার কাছে কিছু চাইলে, অবশ্যই সেটা দেব।’
তবে এমন সম্পর্কের পরও মাঠে কোহলিকে একবিন্দু ছাড় দেন না আমির। কারণ, মাঠে নামলে যে বন্ধুত্বের চেয়ে দেশের জয়টাই গুরুত্বপূর্ণ সব ক্রিকেটারের কাছে, ‘মাঠে কোনো বন্ধুত্ব থাকে না। সবাই নিজ নিজ দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। সবাই দেশের জন্য সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্টা করে। মাঠে পরিকল্পনা থাকে ওকে যত দ্রুত সম্ভব আউট করার। রান তাড়া করায় ও অসাধারণ, চাপে সব সময় ভালো করে। তাই ওকে আউট করা মানেই ম্যাচ পঞ্চাশ ভাগ জিতে যাওয়া। কোহলি খুব ভালো ক্রিকেটার। আমি আশা করি, সে তাঁর দেশ ও ভক্তদের জন্য আরও অনেক রেকর্ড গড়বে।’
তাঁদের দুজনের মধ্যে এমন সম্পর্ক দুই দেশের দর্শকের মধ্যেও দেখতে চান আমির, ‘ভারতীয়রা ক্রিকেট নিয়ে খুব আবেগপ্রবণ, পাকিস্তানিরাও তাই। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কথাই ভেবে দেখুন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যুদ্ধ বেধে গিয়েছিল। এটা ঠিক নয়। ভক্তদের উচিত ক্রিকেটকে সমর্থন করা। এতে দুই দেশের জন্যই ভালো।
তবে এমন সম্পর্কের পরও মাঠে কোহলিকে একবিন্দু ছাড় দেন না আমির। কারণ, মাঠে নামলে যে বন্ধুত্বের চেয়ে দেশের জয়টাই গুরুত্বপূর্ণ সব ক্রিকেটারের কাছে, ‘মাঠে কোনো বন্ধুত্ব থাকে না। সবাই নিজ নিজ দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। সবাই দেশের জন্য সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্টা করে। মাঠে পরিকল্পনা থাকে ওকে যত দ্রুত সম্ভব আউট করার। রান তাড়া করায় ও অসাধারণ, চাপে সব সময় ভালো করে। তাই ওকে আউট করা মানেই ম্যাচ পঞ্চাশ ভাগ জিতে যাওয়া। কোহলি খুব ভালো ক্রিকেটার। আমি আশা করি, সে তাঁর দেশ ও ভক্তদের জন্য আরও অনেক রেকর্ড গড়বে।’
তাঁদের দুজনের মধ্যে এমন সম্পর্ক দুই দেশের দর্শকের মধ্যেও দেখতে চান আমির, ‘ভারতীয়রা ক্রিকেট নিয়ে খুব আবেগপ্রবণ, পাকিস্তানিরাও তাই। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির কথাই ভেবে দেখুন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যুদ্ধ বেধে গিয়েছিল। এটা ঠিক নয়। ভক্তদের উচিত ক্রিকেটকে সমর্থন করা। এতে দুই দেশের জন্যই ভালো।
Comments
Post a Comment