জহুরুল ইসলামকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বশেষ দেখা গেছে চার বছর আগে। জাতীয় দল থেকে ছিটকে পড়লেও ঘরোয়া আসরে প্রায় নিয়মিতই রানের মধ্যে থাকা এ ব্যাটসম্যান খুলনা টাইটানসের বিপক্ষে নিজের জাত চেনালেন নতুন করে। জহুরুলের ৩৯ বলে অপরাজিত ৪৫ রানের ইনিংসে ভর করে দারুণ জয় তুলে নিয়েছে ঢাকা।
জয়ের জন্য ১৫৮ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫ ওভার শেষে ২৪ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়েছিল সাকিবের দল। এমন পরিস্থিতিতে ষষ্ঠ ওভারের প্রথম বলে সুনীল নারাইন আউট হয়ে আরও বিপদে ফেলেন ঢাকাকে। জহুরুল দলের হাল ধরেন ঠিক এখান থেকে। সাকিবের সঙ্গে তাঁর জুটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। তাঁর সঙ্গে মাত্র ১৭ রানের জুটি গড়ে আউট হন সাকিব। ৮.৩ ওভার শেষে ঢাকার স্কোর তখন ৫ উইকেটে ৪১। এখান থেকে কাইরন পোলার্ড আর জহুরুলের ৭৩ রানের জুটিতে জয়ের পথে ফেরে ঢাকা। যদিও তাঁদের এ জুটিতে পোলার্ডের অবদানই বেশি।
কিন্তু পোলার্ড শেষ পর্যন্ত থাকতে পারেননি, যা পেরেছেন জহুরুল। ক্যারিবীয় দানব আউট হওয়ার সময় জয় থেকে ৩৩ বলে ৪৩ রানের বিপজ্জনক দূরত্বে পিছিয়ে ছিল ঢাকা। মোসাদ্দেক হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে এই পথটুকু নিশ্চিন্তে পাড়ি দিয়েছেন জহুরুল। ৫ বাউন্ডারিতে ম্যাচ জেতানো ইনিংসটি সাজান তিনি। জয়ের পর জহুরুল বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত থাকতে পেরে ভালো লাগছে। পোলার্ডই যা করার করেছে। সে যখন উইকেটে এল, তখন জয়ের জন্য ওভারপ্রতি ১৪ রান করে দরকার। সে ফেরার সময় প্রয়োজন ছিল ওভারপ্রতি ৮ রান করে। আমি আর মোসাদ্দেক মিলে এ কাজটুকু সারতে পেরেছি।’
কিন্তু পোলার্ড শেষ পর্যন্ত থাকতে পারেননি, যা পেরেছেন জহুরুল। ক্যারিবীয় দানব আউট হওয়ার সময় জয় থেকে ৩৩ বলে ৪৩ রানের বিপজ্জনক দূরত্বে পিছিয়ে ছিল ঢাকা। মোসাদ্দেক হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে এই পথটুকু নিশ্চিন্তে পাড়ি দিয়েছেন জহুরুল। ৫ বাউন্ডারিতে ম্যাচ জেতানো ইনিংসটি সাজান তিনি। জয়ের পর জহুরুল বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত থাকতে পেরে ভালো লাগছে। পোলার্ডই যা করার করেছে। সে যখন উইকেটে এল, তখন জয়ের জন্য ওভারপ্রতি ১৪ রান করে দরকার। সে ফেরার সময় প্রয়োজন ছিল ওভারপ্রতি ৮ রান করে। আমি আর মোসাদ্দেক মিলে এ কাজটুকু সারতে পেরেছি।’
- Get link
- X
- Other Apps
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment