বাংলাদেশের ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটি তাঁর। ২০১৫ সালের মার্চে জাতীয় লিগে ঢাকা মহানগরের বিপক্ষে রংপুরের হয়ে ৬ চার, ১২ ছক্কায় ৫৪ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন আরিফুল হক। টি-টোয়েন্টিতে যে তাঁর ব্যাটে ঝড় উঠবে, সেটাই স্বাভাবিক!
তবে আজ সমীকরণটা মোটেও সহজ ছিল না আরিফুলের সামনে। রাজশাহী কিংসের বিপক্ষে জিততে হলে খুলনা টাইটানসের দরকার ছিল ১৮ বলে ৩৬ রান। তীব্র স্নায়ুচাপে দুর্দান্ত এক ইনিংস দেখা গেল আরিফুলের কাছ থেকে। হোসেন আলীর করা ১৮তম ওভারে প্রথম চার বলে ১৬ রান তুলে বদলে দিলেন ম্যাচের রং। শেষ ওভারে ডোয়াইন স্মিথকে পর পর দুই বলে চার-ছক্কা মেরে কী দারুণ সমাপ্তি!
ম্যাচের চেহারা বদলে দিতে কী কৌশলে এগিয়েছেন আরিফুল, সেটিই বলছিলেন ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে, ‘হোসেন আলীর ওই ওভারটা লক্ষ্য করেছিলাম। ওভারটার পর ওদের বিদেশি বোলার আসত বোলিং করতে। হোসেন আলী চেষ্টা করছিল ব্লকে ফেলতে। আর আমার লক্ষ্য ছিল হয় হিট করব, না হলে দুই...। এটায় সফল হয়ে গেছি।’
কিন্তু কাজটা মোটেও সহজ ছিল না। ১৬.৩ ওভারে ১২৮ রানে ৮ উইকেট হারানো খুলনার ম্যাচ জেতা দূরে থাক, উল্টো অলআউট হওয়ার আশঙ্কাও ছিল! তবে সব শঙ্কা উড়িয়ে ১৯ বলে অপরাজিত ৪৩ রান করে ম্যাচের সব আলো কেড়ে নিয়েছেন আরিফুল। ৯ম উইকেটে জুনায়েদ খানের সঙ্গে যে ৪০ রানের জুটি গড়লেন, তাতে ৩৯ রানই আরিফুলের। চাপের মধ্যে যেমন আত্মপ্রত্যয়ী ব্যাটিং, তেমনি সংবাদ সম্মেলনেও আরিফুল ভীষণ আত্মবিশ্বাসী, ‘বিশ্বাস ছিল যে আমি শেষ পর্যন্ত থাকতে পারলে আমরা জিতব। অন্য পাশে জুনায়েদ (খান) ভাই ছিলেন, সাহায্য করেছেন। আরেকটা ব্যাপার, ফিল্ডার যখন অনেক বাইরে থাকে, মিস হিট হলেও দুই রান হওয়ার সুযোগ থাকে। এ জন্য আমাদের সমন্বয়টাও ভালো হয়েছে।’
শুধু এই ম্যাচে নয়, টুর্নামেন্টে আরিফুল ভালো ব্যাটিং করছেন নিয়মিতই। তাঁর সর্বশেষ চারটি ইনিংস—৪৩*, ৩৪, ৪* ও ৪০। এবার বিপিএলে ধারাবাহিক ভালো খেলার পেছনে কোচ মাহেলা জয়াবর্ধনেকে কৃতিত্ব দিলেন খুলনা টাইটানসের ২৫ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান, ‘আগে আমার ভারসাম্যে (ব্যালান্সে) সমস্যা ছিল হয়তো। এটা নিয়ে মাহেলা কাজ করেছে। হয়তো মারার সময় আমার শরীর পেছনে যেত। এবার এই জিনিসটি নিয়ে কাজ করেছে মাহেলা। এতে আমার উপকার হয়েছে।’
ম্যাচের চেহারা বদলে দিতে কী কৌশলে এগিয়েছেন আরিফুল, সেটিই বলছিলেন ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে, ‘হোসেন আলীর ওই ওভারটা লক্ষ্য করেছিলাম। ওভারটার পর ওদের বিদেশি বোলার আসত বোলিং করতে। হোসেন আলী চেষ্টা করছিল ব্লকে ফেলতে। আর আমার লক্ষ্য ছিল হয় হিট করব, না হলে দুই...। এটায় সফল হয়ে গেছি।’
কিন্তু কাজটা মোটেও সহজ ছিল না। ১৬.৩ ওভারে ১২৮ রানে ৮ উইকেট হারানো খুলনার ম্যাচ জেতা দূরে থাক, উল্টো অলআউট হওয়ার আশঙ্কাও ছিল! তবে সব শঙ্কা উড়িয়ে ১৯ বলে অপরাজিত ৪৩ রান করে ম্যাচের সব আলো কেড়ে নিয়েছেন আরিফুল। ৯ম উইকেটে জুনায়েদ খানের সঙ্গে যে ৪০ রানের জুটি গড়লেন, তাতে ৩৯ রানই আরিফুলের। চাপের মধ্যে যেমন আত্মপ্রত্যয়ী ব্যাটিং, তেমনি সংবাদ সম্মেলনেও আরিফুল ভীষণ আত্মবিশ্বাসী, ‘বিশ্বাস ছিল যে আমি শেষ পর্যন্ত থাকতে পারলে আমরা জিতব। অন্য পাশে জুনায়েদ (খান) ভাই ছিলেন, সাহায্য করেছেন। আরেকটা ব্যাপার, ফিল্ডার যখন অনেক বাইরে থাকে, মিস হিট হলেও দুই রান হওয়ার সুযোগ থাকে। এ জন্য আমাদের সমন্বয়টাও ভালো হয়েছে।’
শুধু এই ম্যাচে নয়, টুর্নামেন্টে আরিফুল ভালো ব্যাটিং করছেন নিয়মিতই। তাঁর সর্বশেষ চারটি ইনিংস—৪৩*, ৩৪, ৪* ও ৪০। এবার বিপিএলে ধারাবাহিক ভালো খেলার পেছনে কোচ মাহেলা জয়াবর্ধনেকে কৃতিত্ব দিলেন খুলনা টাইটানসের ২৫ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান, ‘আগে আমার ভারসাম্যে (ব্যালান্সে) সমস্যা ছিল হয়তো। এটা নিয়ে মাহেলা কাজ করেছে। হয়তো মারার সময় আমার শরীর পেছনে যেত। এবার এই জিনিসটি নিয়ে কাজ করেছে মাহেলা। এতে আমার উপকার হয়েছে।’
- Get link
- X
- Other Apps
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment