রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে শেষ ওভারে ঢাকা ডায়নামাইটসের প্রয়োজন ছিল ১০ রান। উইকেট ছিল দুটি। থিসারা পেরেরার প্রথম দুই বলে সিঙ্গেল নেওয়ার সুযোগ থাকলেও নেননি পোলার্ড।
তৃতীয় বলে ফুলটস পেয়ে মারেন ছক্কা। চতুর্থ বলে আবার সিঙ্গেলের সুযোগ পেয়েও নেননি। পরে খেসারত দিতে হলো সেটির। শেষ দুই বলে পোলার্ড ও আবু হায়দারকে বোল্ড করে দেন পেরেরা।
উইকেটের আরেক প্রান্তে ছিলেন মোহাম্মদ আমির। ব্যাট হাতে যিনি আনকোরা নন মোটেও। ওয়ানডেতে দুটি ফিফটি আছে। ব্যাটিং সামর্থ্যের প্রমাণ রেখেছেন টেস্ট ও প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটেও। তার ওপর পোলার্ড ভরসা করতে না পারায় জাগছে বিস্ময়, উঠছে প্রশ্ন। তবে ম্যাচ শেষে ঢাকার প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা আবু হায়দার পাশেই দাঁড়ালেন পোলার্ডের।
“ওর হয়ত পরিকল্পনা ছিল ছক্কা মারার। ওর জন্য আসলে দুটি বলই প্রয়োজন ছিল। দুর্ভাগ্যবশত পরিকল্পনা সফল হয়নি।”
পোলার্ড সমর্থন পেলেন প্রতিপক্ষ দল থেকেও। রংপুরের রবি বোপারাও বললেন, পোলার্ডের কৌশল মন্দ ছিল না।
“আমার মনে হয় না সে খুব খারাপ পরিকল্পনা করেছিল। ওই মুহূর্তে আসলে ১০ ও ১১ নম্বর ব্যাটসম্যানকে স্ট্রাইকে পাঠালে ঝুঁকি থাকতে পারে। তার পরিকল্পনা ঠিকই ছিল। কারণ ছক্কা মারার সামর্থ্য তারই আছে। তার নিজের ওপর বিশ্বাস রাখারই দরকার ছিল।”
Comments
Post a Comment