Skip to main content

অধিনায়ক হিসেবেও সেরা ব্যাটসম্যান কোহলি

ক্রিকেটে সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি? প্রশ্নটি বিরাট কোহলিকে করলে তিনি হয়তো সেঞ্চুরির কথা বলবেন। এই মুহূর্তে বিরাট কোহলি উইকেটে নামা মানেই যেন সেঞ্চুরি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নাগপুর টেস্টেই ক্যারিয়ারের ৫১তম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক। টেস্টে এটি তাঁর ১৯তম সেঞ্চুরি।
কোহলির ৫১তম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরিটি ১৩০ বলে করা। বাউন্ডারি মেরেছেন ১০টি। আরও একটি দারুণ রেকর্ড নিজের করে নিয়েছেন কোহলি। ভারতীয় অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির মালিক এখন তিনিই। এই ইনিংস দিয়ে তিনি ভারতীয় ক্রিকেটের জীবন্ত ‘কিংবদন্তি’ সুনীল গাভাস্কারকে ছাড়িয়ে গেলেন। অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে ১১টি সেঞ্চুরি করেছিলেন গাভাস্কার। অধিনায়ক হিসেবে নিজের ১২তম টেস্ট সেঞ্চুরিতে তিনি সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন ব্যাটিংয়ের আরেক ধারাবাহিকতার প্রতীক চেতেশ্বর পূজারাকে। এই প্রতিবেদন লেখার সময় ১৪৩ রান করে দাশুন শানাকার বলে বোল্ড হয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন পূজারা। ৩ উইকেটে ৪০৪ রান করে ১৯৯ রানে এগিয়ে আছে ভারত। উইকেটে কোহলির নতুন সঙ্গী অজিঙ্কা রাহানে।

দুই-আড়াই বছর ধরেই রীতিমতো অবিশ্বাস্য ফর্মে রয়েছেন কোহলি। টানা চার টেস্ট সিরিজে ডাবল সেঞ্চুরি করার বিরল রেকর্ড করেছেন ভারতীয় ব্যাটিং সেনসেশন। এ বছর এটি তাঁর দশম আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি (৬টি ওয়ানডেতে, ৪টি টেস্টে)। ওয়ানডেতে এ বছর সবচেয়ে বেশি রান করেছেন কোহলি। লঙ্কানদের বিপক্ষে এই সেঞ্চুরি দিয়ে রাহুল দ্রাবিড়ের এক বছরে সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসের রেকর্ড ছুঁয়েছেন তিনি। ২০০৬ সালে ৩৯ ম্যাচে ১৯টি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছিলেন ‘দ্য ওয়াল’। পরের টেস্টেই রেকর্ডটি পুরোপুরি নিজের করে নেওয়ার সুযোগ পাবেন ক্যাপ্টেন কোহলি। সর্বশেষ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করে তিনি ছাড়িয়েছেন রিকি পন্টিংকে। ওয়ানডেতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিকও এখন কোহলি। সামনে রয়েছেন ‘মাস্টার ব্লাস্টার’ শচীন টেন্ডুলকার।
অধিনায়ক হিসেবে এক বছরে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি
অধিনায়ক
সেঞ্চুরি
বিরাট কোহলি (২০১৭)
১০
রিকি পন্টিং (২০০৫)
গ্রায়েম স্মিথ (২০০৫)
রিকি পন্টিং (২০০৬)

সফলতম ভারতীয় অধিনায়ক-ব্যাটসম্যান
অধিনায়ক
সেঞ্চুরি
বিরাট কোহলি
১২
সূনীল গাভাস্কার
১১
মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন
শচীন টেন্ডুলকার
টাইগার পতৌদি
সৌরভ গাঙ্গুলি
এম এস ধোনি

Comments

Popular posts from this blog

Category «পরকিয়া চোদন কাহিনী

Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...

রোনালদো জিতবেন ব্যালন ডি’অর, নাইকির আর সইছে না তর!

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...

কী ঘটেছিল খেলার শেষ মুহূর্তে?

ম্যাচের শেষ ওভারে পরপর দুটি বাউন্সার। অথচ নো বল দেননি আম্পায়ার! পরে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কাছে জানা গেল, লেগ আম্পায়ার নো দিতে গিয়েও দেননি! ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ আম্পায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সমাধান পাননি। বাংলাদেশ দল এটিকে ‘পক্ষপাতমূলক’ আম্পায়ারিং হিসেবে ধরে নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তো সতীর্থদের মাঠ থেকেই বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমন ঘটনা খুব বেশি দেখা যায় না। কী এমন হয়েছিল যে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন! টিম হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সেই সময়ের একটা চিত্রনাট্য দাঁড় করিয়েছেন এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করা  প্রথম আলো র প্রতিনিধি  রানা আব্বাস ... মাহমুদউল্লাহ (লেগ আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগেকে):  স্যার, এটা কেন নো বল নয়? পরপর দুটি বাউন্সার দিল! পরেরটার উচ্চতা আরও বেশি ছিল...। (দুই আম্পায়ার কথা বলছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে। গ্যাটোরেড হাতে ব্যাটসম্যানদের কাছে এলেন একাদশের বাইরে থাকা নুরুল হাসান। এ সময় থিসারা পেরেরা সিংহলিজ ভাষায় কিছু বললেন আম্পায়ারদের।) থিসারা (মাহমুদউল্লাহ...