এক বছর বিরতি দিয়ে বিপিএলে ফিরেছে সিলেট সিক্সারস। নামও কিছুটা বদলে গেছে এবার। কিন্তু বিপিএলের সর্বনিম্ন স্কোরের সঙ্গে দলটির সম্পর্ক যেন কোনোভাবেই এড়ানো যাচ্ছে না! বিপিএলের সর্বনিম্ন তিনটি স্কোরের দুটিতে জড়িয়ে আছে সিলেটের ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের নাম। আজ আরেকটুর জন্য শীর্ষ চারে তিনের মালিক হয়ে যেত সিলেট। তবে শেষ উইকেটের লড়াকু জুটিতে সে লজ্জা এড়িয়েছে সিলেট। ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১০১ রান করেছে তারা।
তবে এতেও বড় হারের লজ্জা এড়াতে পারেনি সিলেট। ১০১ রান তাড়া করতে নেমে দুই উইকেট হারিয়ে মাত্র ৭.৫ ওভারেই ম্যাচ শেষ করে দিয়েছে ঢাকা। শহীদ আফ্রিদি ও এভিন লুইস ছক্কা মারার নেশায় নেমে ৭৩ বল হাতে রেখেই ম্যাচ করে দিয়েছেন। ১৭ বলে ৫ ছক্কা ও ১ চারে ৩৭ রান করে আম্পায়ারের ভুল সিদ্ধান্তে আউট হয়েছেন আফ্রিদি। ১৮ বলে ৪৪ রান করা লুইস অবশ্য ম্যাচ জিতিয়েই এসেছেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ২ চার ও ৫ ছক্কা।
২০১৫ বিপিএলে ৬ ডিসেম্বর বরিশাল বুলসকে ৫৮ রানে অলআউট করেছিল সিলেট সুপার সিক্সারস। বিপিএলের সর্বনিম্ন ইনিংসের রেকর্ড ছিল সেটি। পরদিনই সে রেকর্ড ভেঙে দিতে বসেছিল দলটি। রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ৫৯ রানে অলআউট হয়ে দ্বিতীয়স্থানে নিজেদের বসিয়েছিল সিলেট। এ দুটি রেকর্ডকে দুই ও তিনে নামিয়ে দিয়েছে রংপুর রাইডার্সই। গতবার খুলনাকে ৪৪ রানে অলআউট করেছে দলটি।
আজ সিলেট ২০১৫ সালের রেকর্ড দুটোকে তিন ও চারে নামিয়ে দিতে যাচ্ছিল। ৫৩ রানেই ৯ উইকেট হারিয়ে বসেছিল সিলেট। ১৪তম ওভারের শেষ বলে ৫৬ রানেই থেমে যেত পারত দলটি। যদি আবু হায়দার রনির বলে তাইজুল ইসলামকে পরিষ্কার এলবিডব্লুটা দিয়ে দিতেন আম্পায়ার মার্টিনেজ। কিন্তু কী বুঝে আউট দিলেন না শ্রীলঙ্কান আম্পায়ার, রেকর্ডের হাত থেকেও বেঁচে গেল সিলেট।
এরপরই দুর্দান্ত এক লড়াকু জুটি গড়লেন তাইজুল (১৬*) ও আবুল হাসান (৩০*)। এ দুজনের অপরাজিত ৪৮ রানেই শুধু রেকর্ডের হাত থেকেই বাঁচেনি সিলেট, এক শও পেরিয়েছে।
এর আগে আন্দ্রে ফ্লেচারকে নামা সিলেট দ্বিতীয় ওভারেই হারিয়েছে উপুল থারাঙ্গাকে। ৮ রানে প্রথম উইকেট হারানো দলটি নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে। শুধু দানুশকা গুনাথিলাকা (১৫) ও নাসির হোসেন (১০) দুই অঙ্ক ছুঁয়েছেন মূল ব্যাটসম্যানদের মধ্যে। আজই প্রথম খেলতে নামা শহীদ আফ্রিদি ১২ রানে ৪ উইকেট পেয়েছেন। ১০ রানে ৩ উইকেট সুনীল নারাইনের। আবু হায়দার পেয়েছেন ২ উইকেট।
আজ সিলেট ২০১৫ সালের রেকর্ড দুটোকে তিন ও চারে নামিয়ে দিতে যাচ্ছিল। ৫৩ রানেই ৯ উইকেট হারিয়ে বসেছিল সিলেট। ১৪তম ওভারের শেষ বলে ৫৬ রানেই থেমে যেত পারত দলটি। যদি আবু হায়দার রনির বলে তাইজুল ইসলামকে পরিষ্কার এলবিডব্লুটা দিয়ে দিতেন আম্পায়ার মার্টিনেজ। কিন্তু কী বুঝে আউট দিলেন না শ্রীলঙ্কান আম্পায়ার, রেকর্ডের হাত থেকেও বেঁচে গেল সিলেট।
এরপরই দুর্দান্ত এক লড়াকু জুটি গড়লেন তাইজুল (১৬*) ও আবুল হাসান (৩০*)। এ দুজনের অপরাজিত ৪৮ রানেই শুধু রেকর্ডের হাত থেকেই বাঁচেনি সিলেট, এক শও পেরিয়েছে।
এর আগে আন্দ্রে ফ্লেচারকে নামা সিলেট দ্বিতীয় ওভারেই হারিয়েছে উপুল থারাঙ্গাকে। ৮ রানে প্রথম উইকেট হারানো দলটি নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে। শুধু দানুশকা গুনাথিলাকা (১৫) ও নাসির হোসেন (১০) দুই অঙ্ক ছুঁয়েছেন মূল ব্যাটসম্যানদের মধ্যে। আজই প্রথম খেলতে নামা শহীদ আফ্রিদি ১২ রানে ৪ উইকেট পেয়েছেন। ১০ রানে ৩ উইকেট সুনীল নারাইনের। আবু হায়দার পেয়েছেন ২ উইকেট।
- Get link
- X
- Other Apps
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment