মানুষের মস্তিষ্কের ১৪ বিলিয়ন স্নায়ুকোষ একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়ে একটা ইলেকট্রো কেমিক্যাল চক্র তৈরি করে, একে এনগ্রাম বলে। প্রতিটা এনগ্রাম এর পথই হলো স্মরণশক্তি। পিতামাতার স্মরণশক্তি বা মেধাশক্তি বেশি থাকলে সন্তানরাও সে রকম হয়। এজন্য স্মরণশক্তির বংশগতির বৈশিষ্ট্যের একক জিনের ওপর শতকরা ৬০ ভাগ নির্ভরশীল। বাকি ৪০ ভাগ পরিবেশ, পুষ্টিকর খাদ্য ও মস্তিষ্কের চর্চার ওপর নির্ভর করে।স্মরণশক্তি বাড়ানোর সহজ কিছু কৌশল রয়েছে।স্মরণশক্তি বাড়াতে আপনাকে অবশ্যই ঘুমের ব্যাঘাত ঘটানো যাবে না। ঘুম আপনার মস্তিষ্ককে অধিক কার্যকরী করে তোলে।একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারেন।
\
তাজা ফলমূল, গাঢ় সবুজ শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, গমের রুটিতে প্রচুর প্রোটিন থাকে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য সাহায্য করে। সেজন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনযুক্ত পুষ্টিকর ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। পরিমান মতো বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
ধূমপান ও মাদক সেবন থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপনার মস্তিষ্কের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর। এছাড়াও খাবারে চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
\
তাজা ফলমূল, গাঢ় সবুজ শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, গমের রুটিতে প্রচুর প্রোটিন থাকে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য সাহায্য করে। সেজন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিনযুক্ত পুষ্টিকর ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। পরিমান মতো বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
ধূমপান ও মাদক সেবন থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপনার মস্তিষ্কের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর। এছাড়াও খাবারে চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
Comments
Post a Comment