Skip to main content

মোবাইল ফোনে বানানো বাংলাদেশি চলচ্চিত্র যাচ্ছে অস্কারে

চেক রিপাবলিকে অনুষ্ঠিত জিলাভা ইন্টারন্যাশনাল ডকুমেন্টারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র নির্মাতা আশিক মোস্তফার ‘ইন্টেরিয়র্স এন্ড এক্সটেরিয়র্স’ জিতেছে শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য ডকুমেন্টারি ফিল্মের জন্য ‘ক্রাটকা রাডস্ট (শর্ট জয়)’ পুরস্কার।
‘শর্ট জয়’ পুরস্কারের অর্থমূল্য হিসাবে আছে অনলাইন ডিস্ট্রিবিউশন এবং প্রচারণা বাবদ তিন হাজার ইউরো। এছাড়াও অস্কার মনোনীত ‘শর্ট জয়’, পুরস্কারপ্রাপ্ত ফিল্ম একাডেমি অ্যাওয়ার্ডেরর শর্ট ডকুমেন্টরি বিভাগের জন্য প্রি-সিলেক্টেড হয়। সেই হিসাবে অস্কারের ৯১তম আসরের জন্য ছবিটি প্রতিযোগিতা করবে।
মধ্য ও পূর্ব ইউরোপের সৃজনশীল ডকুমেন্টারির সর্ববৃহৎ এই উৎসবে প্রথাবিরোধী ও নিরীক্ষাধর্মী ভিন্ন ধারার চলচ্চিত্রকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়। উৎসবে চলচ্চিত্রটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার উপলক্ষ্যে অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করে নির্মাতা আশিক মোস্তফা বলেন, ‘একসাথে এত অসাধারণ সব চলচ্চিত্র দেখতে পারা আমার দৃষ্টিভঙ্গিকে আরো প্রসারিত করেছে। এই ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণে আমি এখন আরো বেশি অনুপ্রাণিত।’
মোবাইল ফোনে ধারণকৃত জিরো-বাজেটে নির্মিত ‘ইন্টেরিয়র্স এন্ড এক্সটেরিয়র্স’ ঢাকা শহরের প্রতিদিনকার দেখা একটি আপাত সাধারণ দৃশ্যের সূক্ষ্ম ও ব্যঞ্জনাময় উপস্থাপন। একটি মাত্র শটে নেয়া ৮ মিনিটের এই চলচ্চিত্রটি যেন একটি চলমান স্থিরচিত্র যেখানে একই ফ্রেমে প্রতিফলিত হয়েছে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক ধর্মচর্চা ও শ্রেণী বৈষম্যের ভিতর-বাহিরের একটি চিত্র।
খনা টকিজের সহ-প্রতিষ্ঠাতা আশিক মোস্তফা নিউ ইয়র্কের স্কুল অব ভিজ্যুয়াল আর্টস থেকে চলচ্চিত্র নির্মাণে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তখন গ্র্যাজ্যুয়েশন ফিল্ম হিসাবে তিনি ফুলকুমার (২00২) তৈরি করেন যা বাংলাদেশে শুট করা হয়েছিল। চলচ্চিত্র অঙ্গনে এখনো ফুলকুমারকে গুরুত্বের সাথে স্মরণ করা হয়, কারণ এটি তখন ছবিটির নির্মাণের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত একঝাক তরুণকে অণুপ্রাণিত করেছিল যাদের অনেকেই এখন প্রতিষ্ঠিত নির্মাতা। তিনি ৭২০ ডিগ্রি, মেহেরজান ও আন্ডার কন্সট্রাকশন-এর মতো কিছু আন্তর্জাতিক ভাবে সমাদৃত চলচ্চিত্র প্রযোজনা ও পরিবেশনা করেছেন এবং বর্তমানে শূন্য-বাজেটে মোবাইল ফোনে ধারণ করা ‘ইনভেডিং প্রাইভেসি’ নামে একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ডকুমেন্টারি ছবির সম্পাদনার কাজ করছেন।
খনা টকিজের ব্যানারে ‘ইন্টেরিয়র্স এন্ড এক্সটেরিয়র্স’ ছবিটি প্রযোজনা করেছেন রুবাইয়াত হোসেন।

Comments

Popular posts from this blog

রোনালদো জিতবেন ব্যালন ডি’অর, নাইকির আর সইছে না তর!

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...

Category «পরকিয়া চোদন কাহিনী

Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...

কী ঘটেছিল খেলার শেষ মুহূর্তে?

ম্যাচের শেষ ওভারে পরপর দুটি বাউন্সার। অথচ নো বল দেননি আম্পায়ার! পরে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কাছে জানা গেল, লেগ আম্পায়ার নো দিতে গিয়েও দেননি! ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ আম্পায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সমাধান পাননি। বাংলাদেশ দল এটিকে ‘পক্ষপাতমূলক’ আম্পায়ারিং হিসেবে ধরে নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তো সতীর্থদের মাঠ থেকেই বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমন ঘটনা খুব বেশি দেখা যায় না। কী এমন হয়েছিল যে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন! টিম হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সেই সময়ের একটা চিত্রনাট্য দাঁড় করিয়েছেন এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করা  প্রথম আলো র প্রতিনিধি  রানা আব্বাস ... মাহমুদউল্লাহ (লেগ আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগেকে):  স্যার, এটা কেন নো বল নয়? পরপর দুটি বাউন্সার দিল! পরেরটার উচ্চতা আরও বেশি ছিল...। (দুই আম্পায়ার কথা বলছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে। গ্যাটোরেড হাতে ব্যাটসম্যানদের কাছে এলেন একাদশের বাইরে থাকা নুরুল হাসান। এ সময় থিসারা পেরেরা সিংহলিজ ভাষায় কিছু বললেন আম্পায়ারদের।) থিসারা (মাহমুদউল্লাহ...