Skip to main content

গেইল-ম্যাককালামদের দায়িত্বটা নিয়েছেন মিথুন

ক্রিস গেইল ও ব্র্যান্ডন ম্যাককালামের দল রংপুর রাইডার্স। কিন্তু প্রতিদিনই এ দলের ব্যাটিংয়ের ভার বইতে হচ্ছে অন্য কাউকে। আজই যেমন দলের মহাবিপর্যয়ে জ্বলে উঠলেন মোহাম্মদ মিথুন। ৩৫ বলে অপরাজিত এক ফিফটিতে দলকে জিতিয়েছেন এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান।
আজও ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিল রংপুর। এক শ পেরোতেই ৬ উইকেট হারিয়েছিল তারা। ঠান্ডা মাথায় এ সময়টা পার করে দিয়েছেন মিথুন। সেটা পরে পুষিয়ে দিয়েছেন শেষ দুই ওভারের ঝড়ে। ম্যাচ শেষে নিজের পরিকল্পনার কথাটা জানিয়েছেন মিথুন, ‘আমাদের একটু পর পর উইকেট পড়ছিল। আমিও ওই সময় যদি মারতাম, ওখানেও উইকেট পড়ার চান্স ছিল। উইকেটটা ব্যাটিং ফ্রেন্ডলি ছিল না। চেষ্টা করেছি মাশরাফি ভাইকে নিয়ে শেষ দুই ওভারে যেতে। শেষ দুই ওভারে যদি অলআউট খেলি, ১০ রান বেশি হলেও চান্স থাকে। ওখানে উইকেট পড়লে আমরা ১২০ রানও করতে পারতাম না।’ শেষ দুই ওভারে ৩৩ রান তুলেই ১৪৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে রংপুর।
শুধু আজই নন। এর আগেও দলের বিপদে হাল ধরেছেন মিথুন। প্রায় দলকে শেষ পর্যন্ত টেনে নেওয়ার দায়িত্ব পালন করছেন। এ জন্য অবশ্য নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন মিথুন, ‘যেদিন ক্রিস গেইল ও ম্যাককালাম খেলে, সেদিন আমার দায়িত্ব নেওয়ার কিছু নেই। ওরা না পারলে গুরুত্বপূর্ণ পজিশনের ব্যাটসম্যান হিসেবে অবশ্যই দায়িত্ব আমার ওপর এসে পড়ে। জিততে হলে কাউকে না কাউকে দায়িত্ব নিতে হয়। আমি ভাগ্যবান, ওই জায়গাটা কিছুটা হলে রিকভারি করতে পারছি।’
টুর্নামেন্ট-জুড়েই এভাবে খেলতে চেয়েছেন মিথুন। অবশেষে আজ টুর্নামেন্টে নিজের প্রথম ফিফটিও পেয়ে গেলেন, ‘আমি টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই ভালো শুরু করছিলাম। নিজের মধ্যে তাড়া ছিল ইনিংসটা লম্বা করতে হবে। আমি যদি ২৫-৩০ রান করেও আউট হই, ওটা গোনা হয় না। প্রত্যেক ম্যাচে চেষ্টা ছিল। আজ হয়েছে।’

Comments

Popular posts from this blog

Category «পরকিয়া চোদন কাহিনী

Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...

কী ঘটেছিল খেলার শেষ মুহূর্তে?

ম্যাচের শেষ ওভারে পরপর দুটি বাউন্সার। অথচ নো বল দেননি আম্পায়ার! পরে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কাছে জানা গেল, লেগ আম্পায়ার নো দিতে গিয়েও দেননি! ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ আম্পায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সমাধান পাননি। বাংলাদেশ দল এটিকে ‘পক্ষপাতমূলক’ আম্পায়ারিং হিসেবে ধরে নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তো সতীর্থদের মাঠ থেকেই বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমন ঘটনা খুব বেশি দেখা যায় না। কী এমন হয়েছিল যে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন! টিম হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সেই সময়ের একটা চিত্রনাট্য দাঁড় করিয়েছেন এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করা  প্রথম আলো র প্রতিনিধি  রানা আব্বাস ... মাহমুদউল্লাহ (লেগ আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগেকে):  স্যার, এটা কেন নো বল নয়? পরপর দুটি বাউন্সার দিল! পরেরটার উচ্চতা আরও বেশি ছিল...। (দুই আম্পায়ার কথা বলছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে। গ্যাটোরেড হাতে ব্যাটসম্যানদের কাছে এলেন একাদশের বাইরে থাকা নুরুল হাসান। এ সময় থিসারা পেরেরা সিংহলিজ ভাষায় কিছু বললেন আম্পায়ারদের।) থিসারা (মাহমুদউল্লাহ...

রোনালদো জিতবেন ব্যালন ডি’অর, নাইকির আর সইছে না তর!

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...