Skip to main content

চ্যাম্পিয়ন রংপুরের সামনে আত্মসমর্পণ ঢাকার

গেইল-তাণ্ডবের পরই ম্যাচের ভাগ্য লেখা হয়ে গিয়েছিল। বিপিএলের ইতিহাসেই ২০০ রান তাড়া করার রেকর্ড নেই, আর তো মিরপুরের এ উইকেটে! তবে এমন অসহায় আত্মসমর্পণও নিশ্চয় আশা করেনি কেউ। ২০৭ রানের লক্ষ্যে নেমে ১৪৯ রানে থেমেছে গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। ৫৭ রানের বিশাল এক জয়েই প্রথমবারের মতো শিরোপা উৎসবে মাতল রংপুর রাইডার্স।
ব্যাট হাতে রাজধানী ঢাকার সম্মান রক্ষায় লড়লেন জহুরুল ইসলাম একা। ঢাকার হেভিওয়েট ব্যাটিং লাইনআপে অসহায় হয়ে থাকা জহুরুলের কল্যাণেই ১০০ পেরোল ঢাকা। জহুরুলের ৩৮ বলে ৫০ রানে ব্যবধানটা একটু কমে এল। না হলে আজ তো সবচেয়ে বড় পরাজয়ের রেকর্ড ধরেই নাড়াচাড়া করতে হচ্ছিল।

অথচ ঢাকা দলে কে নেই? এভিন লুইস, জো ডেনলি, কাইরন পোলার্ড, শহীদ আফ্রিদি কিংবা ইদানীংকালের অলরাউন্ডার সুনীল নারাইন। দেশি মেহেদী মারুফ, সাকিব আল হাসান কিংবা মোসাদ্দেক তো আছেনই। এঁদের মাঝে সাকিব আল হাসান ১৬ বলে ২৬ রান করেছেন বটে, তবে সেটা পরিস্থিতির তুলনায় নেহাতই তুচ্ছ!
২০৬ তাড়া করতে নেমে শূন্য রানে মারুফ বিদায় নিলেন। ১ রান পর ডেনলিও নেই। দলকে ১৯ রানে রেখে মারুফ বিদায় নিতে বোঝা গেল, ক্রিস গেইল যা করেছেন (৬৯ বলে ১৪৬ রান) ওটা গেইল বলেই পেরেছেন। এ পিচে রান তোলা সহজ কাজ নয়। পোলার্ড, সাকিব, মোসাদ্দেকরাও ১০ ওভারের মধ্যেই ড্রেসিংরুমে আশ্রয় নিলেন। এক ছক্কা মেরে আফ্রিদিও ওমুখো। ৮৭ রানে ৭ উইকেট হারানো ঢাকা তখন ১০০ রানের নিচে অলআউট হওয়ার শঙ্কায়।
জহুরুল দায়িত্ব নিয়ে সে যাত্রা পার করলেন বটে। নারাইনকে নিয়ে ৪২ রানের জুটি গড়লেন। কিন্তু পঞ্চম বিপিএলের বিজয়ীর নাম যে রংপুর রাইডার্স, সেটা জানতে জহুরুলের আউট হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়নি। সে মীমাংসা যে চার ওভারের মধ্যেই করে দিয়েছে ঢাকার টপ অর্ডার। নাকি আরও আগে? ক্রিস গেইলের তোলা অমন ঝড়েই তো সব তছনছ!

Comments

Popular posts from this blog

Category «পরকিয়া চোদন কাহিনী

Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...

কী ঘটেছিল খেলার শেষ মুহূর্তে?

ম্যাচের শেষ ওভারে পরপর দুটি বাউন্সার। অথচ নো বল দেননি আম্পায়ার! পরে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কাছে জানা গেল, লেগ আম্পায়ার নো দিতে গিয়েও দেননি! ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ আম্পায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সমাধান পাননি। বাংলাদেশ দল এটিকে ‘পক্ষপাতমূলক’ আম্পায়ারিং হিসেবে ধরে নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তো সতীর্থদের মাঠ থেকেই বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমন ঘটনা খুব বেশি দেখা যায় না। কী এমন হয়েছিল যে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন! টিম হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সেই সময়ের একটা চিত্রনাট্য দাঁড় করিয়েছেন এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করা  প্রথম আলো র প্রতিনিধি  রানা আব্বাস ... মাহমুদউল্লাহ (লেগ আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগেকে):  স্যার, এটা কেন নো বল নয়? পরপর দুটি বাউন্সার দিল! পরেরটার উচ্চতা আরও বেশি ছিল...। (দুই আম্পায়ার কথা বলছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে। গ্যাটোরেড হাতে ব্যাটসম্যানদের কাছে এলেন একাদশের বাইরে থাকা নুরুল হাসান। এ সময় থিসারা পেরেরা সিংহলিজ ভাষায় কিছু বললেন আম্পায়ারদের।) থিসারা (মাহমুদউল্লাহ...

রোনালদো জিতবেন ব্যালন ডি’অর, নাইকির আর সইছে না তর!

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...