Skip to main content

মীনা কুমারী হচ্ছেন না বিদ্যা, কারণ...

বলিউডের প্রয়াত অভিনেত্রী মীনা কুমারীকে নিয়ে পরিচালক তিগমাংশু ধুলিয়া বায়োপিক তৈরি করবেন। মীনা কুমারীর চরিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রথমে তিনি কঙ্গনা রনৌতকে প্রস্তাব দেন। কিন্তু কঙ্গনা রাজি না হওয়ায় পরিচালক বিদ্যা বালানের দরজায় কড়া নাড়েন। বিদ্যা সানন্দে এ প্রস্তাব গ্রহণ করেন। কারণ, বিদ্যা বালান নাকি ছোটবেলা থেকেই মীনা কুমারীর অন্ধভক্ত। কিন্তু এবার তিনিও এই বায়োপিক থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর পেছনে আছে অসাধারণ একটি কারণ।
মীনা কুমারীর পরিবারের সদস্যরা তাঁর চরিত্রে বিদ্যা বালানকে নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না। আর তা ছবির প্রযোজককেও জানান তাঁরা। ‘পাকিজা’ ছবির তারকা মীনা কুমারীর বায়োপিক থেকে বিদ্যার সরে আসার কারণ অবশ্য এটি নয়। বিদ্যা বলেন, ‘আমি মীনা কুমারীকে খুবই পছন্দ করি। আমার জীবনে যদি কোনো “গার্ল ক্রাশ” থাকে, তাহলে সেটি অবশ্যই মীনা কুমারী। তিনি এখন বেঁচে থাকলে আমি বোধ হয় সারাক্ষণ তাঁর সামনে বসে থাকতে চাইতাম। আমি সব সময় তাঁর চরিত্রে অভিনয় করতে চেয়েছি।’
তাহলে তাঁর চরিত্রে অভিনয় করছেন না কেন? এর উত্তরে বিদ্যা বলেন, ‘কারণ, ছবির চিত্রনাট্যে শুধু মীনা কুমারীর জীবনের সংবেদনশীল অংশের আলোকপাত করা হয়েছে। বায়োপিকে তাঁর বর্ণাঢ্য জীবনের অন্য অধ্যায়ও থাকা উচিত, শুধু দর্শকদের আকর্ষণের জন্য একটি অংশের ওপর গুরুত্ব দিলে মীনা কুমারীর প্রতি ন্যায়বিচার করা হবে না।’
বিদ্যা বালান ‘ডার্টি পিকচার’ ছবিতে দক্ষিণের নায়িকা সিল্ক স্মিতার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিতর্কিত বিষয় নিয়ে কাজ করতে তাঁর কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু সে বিষয়টি যদি ইতিবাচক উদ্দেশ্য না হয়, তাহলে সেখানে তিনি কখনোই সায় দেন না। সিল্ক স্মিতা আর মীনা কুমারী তাঁর কাছে এক নন। বিদ্যা মনে করেন, কাহিনির প্রয়োজনেই ‘ডার্টি পিকচার’ ছবিতে সিল্কের জীবনের কিছু কালো অধ্যায় উঠে এসেছে। তবে বেশি দর্শক দেখবে বলে কোনো ব্যক্তিকে নিয়ে একপেশে চলচ্চিত্র তৈরি করা উচিত নয়।’
বিদ্যা বালান বলেন, ‘বায়োপিক তৈরির সঠিক উদ্দেশ্য থাকতে হবে। মীনা কুমারী বেঁচে নেই বলে তাঁকে নিয়ে একপেশে বায়োপিক নির্মাণ করা ঠিক হচ্ছে না। একজন শিল্পী হিসেবে আমি মীনা কুমারীর প্রতি এই শ্রদ্ধা দেখাতে চাই। আর এ জন্য তাঁর এই বায়োপিকে কাজ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
বিদ্যা বালানের নতুন ছবি ‘তুমহারি সুলু’ মুক্তি পাবে ১৭ নভেম্বর। এ ছবিতে তাঁকে দেখা যাবে একজন গৃহিণী আর রেডিও জকির ভূমিকায়।

Comments

Popular posts from this blog

রোনালদো জিতবেন ব্যালন ডি’অর, নাইকির আর সইছে না তর!

প্যারিসের আইফেল টাওয়ারে আজ বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে নয়টায় শুরু হবে ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান। কে জিতবেন ‘ফ্রান্স ফুটবল’-এর এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার? স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম ‘মুন্দো দেপোর্তিভো’ আগেই জানিয়েছে, ব্যালন ডি’অর-জয়ীর নাম ফাঁস হয়ে গেছে! ক্রীড়া সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান নাইকিও জানে সেই বিজয়ীর নাম। আর তাই এবারের বর্ষসেরা খেলোয়াড়টির অর্জনের স্মারক হিসেবে নাইকি সীমিতসংখ্যক বুট তৈরি করেছে, যার নাম ‘কুইন্টো ট্রাইয়ুনফো’, মানে ‘পঞ্চম সাফল্যে বিশেষ সংস্করণ’। বোঝাই যাচ্ছে, পুরস্কারটি কার হাতে উঠতে যাচ্ছে। লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর শোকেসে ট্রফির সংখ্যা যাদের জানা, তাদের এটা সহজেই বোঝার কথা। মেসি ইতিমধ্যেই পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন। রোনালদো আজ আইফেল টাওয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে ডেভিড জিনোলার হাত থেকে ট্রফিটা পেলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পাশে বসবেন। ইউরোপের সংবাদমাধ্যম কিন্তু আগেভাগেই জানিয়ে দিয়েছে, এবার ট্রফিটা রোনালদোর হাতেই উঠছে। নাইকির বিশেষ সংস্করণের বুট সংবাদমাধ্যমের এই নিদানের ভিত্তিকে আরও শক্ত করল। নাইকির সঙ্গে স্পনসর চুক্তি রয়েছে রোনালদোর। রিয়াল মা...

Category «পরকিয়া চোদন কাহিনী

Bangla choti golpo রবির বয়স তখন ১৫ যখন সে কমলা আর ওর স্বামীর সাথে ওদের গ্রামের বাড়িতে থাকতে আসে।রবির বাবা-মা দুজনেই একটা দুর্ঘটনাতে মারা যান।ওদের বাড়িতে আগুন লাগে ,guda agun সেই আগুনে ওদের গোটা বাড়ি আর ওনারা জ্বলে ছাই হয়ে যান।কমলার বোন ছিল রবির মা।একমাত্র পরিবার বলতে কমলা choti মাসিই,তাই সে ওদের কাছে চলে আসে।jotil bangla choti শুরুর দিকে রবি একদম চুপচাপ থাকত,নিজের মনেই খেলা করত, কারো সাথে সেমন কথা বলতো না।পরিবারের শোকে তো এরকমই হওয়ার কথা,নিজের বাড়ির কথা হয়তো ওর খুব মনে পড়তো। রবির ১৭ বছর এর জন্মদিনের এক সপ্তাহের মাথায় কমলার স্বামী রাকেশ মারা যায়।মাঠে লাঙ্গল চালাতে গিয়ে একটা আঘাতে ওনার মৃত্যু হয়।হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই সে প্রাণ হারায়।কমলা তখন ৩২ বছরের যুবতি বিধবা, এমনকি রবির মন থেকেও আগের শোকটা মুছে যায়নি। কমলার ভাগ্য ভালো যে রবি তখন তার কাছে ছিলো তাই তাকে তার জমি জায়গা হারাতে হয়নি।তার গড়ন ভালো ছিলো,চাষেবাসে মনও তার ছিলো,সারা বছরের ফসলে তাদের গুজরান হয়ে যেত।বাড়ন্ত বয়েসে খাটাখাটুনির জন্য আরো পেটানো হয়ে যায় রবির শরীর,পেশিতে দৃঢ় তার বাহু।আঠারো বছর পেরিয়ে তাগড...

কী ঘটেছিল খেলার শেষ মুহূর্তে?

ম্যাচের শেষ ওভারে পরপর দুটি বাউন্সার। অথচ নো বল দেননি আম্পায়ার! পরে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের কাছে জানা গেল, লেগ আম্পায়ার নো দিতে গিয়েও দেননি! ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ আম্পায়ারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেও সমাধান পাননি। বাংলাদেশ দল এটিকে ‘পক্ষপাতমূলক’ আম্পায়ারিং হিসেবে ধরে নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তো সতীর্থদের মাঠ থেকেই বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমন ঘটনা খুব বেশি দেখা যায় না। কী এমন হয়েছিল যে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা উত্তেজিত হয়ে পড়লেন! টিম হোটেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সেই সময়ের একটা চিত্রনাট্য দাঁড় করিয়েছেন এই মুহূর্তে শ্রীলঙ্কায় অবস্থান করা  প্রথম আলো র প্রতিনিধি  রানা আব্বাস ... মাহমুদউল্লাহ (লেগ আম্পায়ার রুচিরা পালিয়াগুরুগেকে):  স্যার, এটা কেন নো বল নয়? পরপর দুটি বাউন্সার দিল! পরেরটার উচ্চতা আরও বেশি ছিল...। (দুই আম্পায়ার কথা বলছেন মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে। গ্যাটোরেড হাতে ব্যাটসম্যানদের কাছে এলেন একাদশের বাইরে থাকা নুরুল হাসান। এ সময় থিসারা পেরেরা সিংহলিজ ভাষায় কিছু বললেন আম্পায়ারদের।) থিসারা (মাহমুদউল্লাহ...